Tuesday, October 25, 2022

আভাঁগার্দ কবিতা : তিন

 

নিবেদিত : গুলবাদন বেগম, সম্রাট বাবরের কন্যা, হুমায়ুননামনার লেখিকা

এই মেয়েমানুষ বলেছিলিস কেন তোর ইউটেরাস নেই বলতে তো পারতিস ভালোবাসি তোমাকে ভালো বাসি কবিই জানে যে ভাষা হলো প্রাণীর বিকার ভদ্দরলোক দেখলেই তার সামনে পাগলের মতন নাচুন যেন পোঁদে ঘা হিংসাশ্রয়ী ভালোবাসায় নীল ছন্দ  চেতনার রঙে আলোকিত পাড়ার ছিঁচকে মাস্তান সব কয়টা দেশে গাধারাই সংখ্যাগরিষ্ঠ জিতলেই খচ্চরে পালটে যায় জয় জওয়ানি এটা কি সত্যি?? ছেলে যখন পেন্সিল চিবাতো কুঞ্জবনের বাঘ খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে খরপরশা নূপুরের মহিমায় স্বরচিত নিমডাল ভেঙে গভীরভাবে বগলদাবা করে ল্যাজ নাড়ানোর ধরন ধারনের আভাসটুকু নেই এক জঘন্য ও ভাষাহীন স্বীকারে দ্বিধা নেই তো কান্নাকাটি করলে শাড়ি পরা কমে গেছে গুণবাচক চাঁদ উঠলে অনৈসর্গিক জগৎ সিদ্ধ করে খাবো ঘণ্টাধ্বনি শান্তি বজায় রেখেই হওড়ি আমাক ল্যাপের নিচে শুয়াই রাইখা পিডা বানাইবার নাগছে, আবার খাইবার নাইগা আমাক পাঁচটো দিয়্যাও গেছে পিডা গুলান খুব ফাইন নাগছে খাইতে। সব কয়ডো খাইয়া তাই তামশা করবার নাইগছি বুঝছ্যাও? ইরে বেতিরবেত,এত কতা কিল্লাই কস,খাইদাই মুতি আই হুতি থাক,তাবিজ তুবিজ লাইগদোনো। এলা আংগোরে ঘুমাতি দে,রাইত বারোটা বাজে বানু উউউম্মম্মাহহ উউউউম্মম্মাহ উউউউউম্মাহ


 

No comments:

Post a Comment

একশো পাঁচটি আভাঁগার্দ কবিতা

  এক    দেখেছি ডুমুর ভেঙে কচি ফুল প্রেম ভেঙে যোনি ছিঁড়ে যাচ্ছে প্রত্যবর্তনহীন গোলকধাঁধায় ফুটকড়াই পূজনীয় ব্যথাগুলো দিলুম গো অশরীরী বীক্ষণ বাড়...