নিবেদিত : হামিদা বানু বেগম, হুমায়ূন এর স্ত্রী এবং আকবর এর মা ,‘মরিয়ম মাকানি’
এই মেয়েমানুষ অ্যাসিড খেয়ে মরেছিলিস কেন বলতে তো পারতিস ভালোবাসি তোকে ভালোবাসি বিকল্প যুবতী পাসনি বলে ব্যাপারটাকে মনে করছিস প্রেম আমাদের সৌভাগ্য যে অন্যদের ঘেন্না করার মতন আনন্দ হয় না খসে পড়া জিভগুলো পড়ে আছে মাঝ রাস্তায় রাতের রস চেটেছিল তারা রীতিমতো জীবন্ত মহীরুহ আমার ঘাড়ে একুশটা মাথা চিরকাল যতো ভাবে ততো মরে সিঙ্গেল বাপরে বাথরুমের দেয়ালে তীব্র ধিক্কার পরিণতি যে যৌবনের বন্ধুরা জোচ্চোর পকেটমার মিথ্যাবাদী হবেই যতোই উপকার করো হায় পৃথিবীর সমস্ত সঙ্গীতযন্ত্র থেকে রক্ত ঝরে পড়ছে ভালবাসায় সে কেন গোসল কইরা চুল দিলো ঝাড়া বিছানায় শুয়ে শুয়ে প্রেমিকার পুরোনো প্রেমপত্র ড্যাঙ ড্যাঙ করে তার হাত থেকে আত্মঘাতী লাল সেলাম কমরেড বুদ্ধিজীবী আর রসগোল্লার ফারাক মগজ অপারেশনের সময় করোটি খুলে রাখা অপারেশনের পরেও নজর রাখার জন্য অনেক দিন যা ছবি আঁকতে সাহায্য করে তিনি যখন লেখেন এক অজানিত ঘাগরাচোলির শরীর জুড়ে নুপুরের মতন কিন্নরে বাজে ঝুম বরাবর আর তিনি যেমন অভিমান, হায় অভিযোগ,মা, তুমি আমায় কঙ্কালরূপে জন্ম দিলে না কেন তোমাকে দেখার বাহানা মৃত্যুর সময়ে তোমাকে নতুন শাড়ি পরিয়েছিলুম লাল রঙের আমাকে দাহ করার সময়ে যে গানটা শুনবো তা মুদ্দোফরাসকে বলে রেখেছি নতুন ভর্তি হইলেন নাকি, মাছুম ভাই? ধ্যাৎ অবস্থা তো ক্ষত-বিক্ষত লালনীল বহুবিচিত্র হোমিওপ্যাথি ওষুধ প্রতিবন্ধকতাযুক্ত হিজড়ে কতোটা গুরুত্বপূর্ণ যে মেয়ে গর্ভসঞ্চারের ভয়ে মরে সে প্রেমিকা হবার অযোগ্য গিরগিটিপ্রতিম প্রেমিক ব্যাটা আরিব্বাস নুপুর বাজছে সামুদ্রিক ইবাদত কী কী হেরিলাম চক্ষু মুদিয়া তাল ঠুকিয়া উউউম্মম্মাহহহ
No comments:
Post a Comment